সিভি/রিজিউমি ক্ষেএে প্রচলিত ভুলগুলো
সিভি/রিজিউমি
লেখার ক্ষেএে খুবই পুরানো ফর্মেট ব্যবহার করা।
অনেকে সিভি/রিজিউমি
লেখার ক্ষেএে খুবই পুরানো ফর্মেট ব্যবহার করে এর ফলে অনেক সময় সিভি/রিজিউমি প্রথম বাছাই
পর্বেই বাদ পড়ে যায়। সকল কোম্পানি সেরা ব্যাক্তিকে তাদের কোম্পানিতে নিয়োগ দিতে চায়।
যেহেতু নিয়োগকর্তারা আপনাকে দেখেনা, আপনার সিভি/রিজিউমি দেখে ফলে আপনার সিভি/রিজিউমি
তেমনি তৈরি করতে হবে।
সিভি/রিজিউমি সম্পূর্ণ লেখার ক্ষেএে আলাদা আলাদা লিখার ফ্রন্ট ব্যবহার করা।
একাধিক লিখার
ফ্রন্ট ব্যবহার করার ফলে নিয়োগকর্তারা বিরক্ত হন। একাধিক লিখার ফ্রন্ট ব্যবহারের ফলে
সিভি/রিজিউমি মান থাকে না।
সিভি/রিজিউমি
মার্জিত ছবি ব্যবহার করা, পুরো শরীলের ছবি ব্যবহার না করা।
সিভি/রিজিউমির
ক্ষেএে অনেকে ফেসবুকের ছবি দিয়ে থাকে, এই বিষয়টা পরিহার করতে হবে। অনেকে পুরো বডির/শরীলের
ছবি দিয়ে থাকে ও বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমের ছবি দিয়ে থাকে এই গুলো পরিহার করতে হবে।
সিভি/রিজিউমি
ফর্মাল পোষাক পরিধান না করে ছবি তোলা।
যেকোনো পোষাক
পরিধান করে ছবি তুলা যাবে না। ছবি মধ্যে অফিশিয়াল ভাব জেনো থাকে।
সিভি/রিজিউমি
ক্ষেএে বড় আরেকটি ভুল হলো বানান ভুল করা ও বাক্য গঠন ভুল করা।
এই ক্ষেএে আমাদের
আরো বেশি সর্তক থাকতে হবে। এই ভুলের কারনে নিয়োগকর্তার মধ্যে আবেদনকারী সম্পর্কে বড়
ধরনের বিরুপ ধারনা/খারাপ ধারণা তৈরি হয়। পরে কোনো নিয়োগের ক্ষেএে এই আবেদনকারীকে ডাকার
সম্ভাবনা থাকে না।
সিভি/রিজিউমি
অনেক অপ্রয়োজনই তথ্য দেওয়া।
অপ্রয়োজনই তথ্য
সিভি/রিজিউমিকে গুরুত্বহীন করে তোলে। এর ফলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু থাকলে আড়ালে পড়ে যায়।
অনেক বড়
সিভি/রিজিউমি তৈরি করা
ফ্রেসারদের/নবীনদের
১/২ পেইজের সিভি/রিজিউমি তৈরি করা। বাংলাদেশের ক্ষেএে দুই পেইজ উওম।
ভুল তথ্য
দেওয়া
চাকরির
ধরণ অনুযায়ী সিভি/রিজিউমি না সাজানো
অনেকে রয়েছে প্রথম যে সিভি/রিজিউমি তৈরি করে একটি
নির্দিষ্টি ধরণের চাকরির জন্য , পরবর্তীতে একই সিভি/রিজিউমি ভিন্ন ধরণের চাকরির ক্ষেএে
ব্যবহার করে থাকে এটি একটি বড় ধরণের ভুল।
ভুল যোগাযোগের ঠিকানা প্রদান করা (ফোন, ই-মেইল ইত্যাদি)
ই-মেইল নামটা নিজের নামে না করে, উল্টা-পাল্টা ই-মেইল
নাম ব্যবহার করা।
©টেক্সটাইল ওয়ার্ল্ডওয়াইড২৪
No comments:
Post a Comment